Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়, নিয়ামতপুর, নওগাঁ এ ওয়েব পোর্টালে স্বাগতম ** বাল্যবিবাহ, নারী ও শিশু নির্যাতন অথবা পাচারের ঘটনা ঘটলে বা ঘটার সম্ভাবনায় যে কোন নম্বর থেকে ফোন করুন ১০৯ ( ট্রোল ফ্রি) নম্বরে 


এক নজরে কার্যক্রম

এক নজরে কার্যক্রম:

  • নারী উন্নয়ন ও সমতার লক্ষ্যে মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোল (MDG) ও দারিদ্র্য বিমোচন কৌশলপত্রের (NSAPR) আলোকে নারী উন্নয়ন নীতিমালা বাস্তবায়নকল্পে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের নির্দেশনা মোতাবেক কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা।
  • মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের অধীনে উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়ের মাধ্যমে নারী উন্নয়নে গৃহীত সরকারি/বেসরকারি উদ্যোগ ও কার্যক্রমের সমন্বয় করা।
  • নারীবান্ধব অনাবাসিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বৃত্তিমূলক ও ব্যবহারিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মহিলাদের আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা হচ্ছে।
  • ভিডব্লিউবি কর্মসূচি: বাংলাদেশ সরকারের সর্ববৃহৎ সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসুচি (Safety net programme) দুঃস্থ ও অসহায় এবং শারীরিকভাবে সক্ষম মহিলাদের উন্নয়ন স্থায়ীত্বের জন্য দুই বৎসর ব্যপি বা ২৪ মাস উপকারভোগী মহিলাদের  প্রতি মাসে ৩০ কেজি খাদ্যশস্য ও প্রশিক্ষণ পেয়ে থাকেন। ভিজিডি মোট সুবিধাভোগীর সংখ্যা  ২৪৪৬ জন।
  • মা ও শিশু সহায়তা কর্মসূচি(LMLMA) : দরিদ্রমা ও শিশু মৃত্যু হার হ্রাস, মাতৃদুগ্ধ পানের হার বৃদ্ধি, গর্ভাবস্থায় উন্নত পুষ্টি উপাদান গ্রহণ বৃদ্ধির লক্ষ্যে “মাতৃত্ব ও ল্যাকটেটিং ভাতা এর উন্নত সংস্করণ “মা ও শিশু সহায়তা কর্মসূচ ” (LMLMA) কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। ২০২২-২-২৩ অর্থ বছরের জুলাই ২০২২ হতে এপ্রিল ২০২৩ পর্যন্ত নিয়ামতপুর উপজেলায় অনলাইনে আবেদনের মাধ্যমে অনুমোদিত উপকারভোগীর সংখ্যা ১৯৬০ জন।
  • দুঃস্থ্য মহিলাদের আত্ম-কর্মসংস্থানের জন্য ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম: বিভিন্ন বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত বিত্তহীন ও দরিদ্র মহিলাদের উৎপাদনমূখী কর্মকান্ডে সম্পৃক্তকরণের মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে জন প্রতি ৫% সাভির্স চার্জে ১৫০০০/- (পনের হাজার) টাকা ক্ষুদ্রঋণ প্রদান করা হয়। এ পর্যন্ত ৩৯২ জন নারীকে ৪৩,৩৫,০০০/- টাকা বিতরণ করা হয়েছে।
  • উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয়ে নারীর প্রতি সহিংসতা রোধসহ নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে কমিটি গঠন এবং বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। ইউনিয়ন পর্যায়ে ও নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটি গঠন করা হয়েছে।
  •  নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে ন্যাশনাল হেল্পলাইন সেন্টার: নারী নির্যাতন প্রতিরোধে মাল্টিসেক্ট্রোরাল কার্যক্রমের মাধ্যমে হেল্পলাইনের ১০৯ নাম্বারে তাৎক্ষনিকভাবে আইনী সহায়তা প্রদান। যে কোন মোবাইল হতে ২৪ ঘণ্টা এই নাম্বারে ফোন করে নির্যাতনের শিকার নারী ও শিশু তাদের পরিবারের সদস্যসহ যে কেউ প্রয়োজনীয় সাহায্য পেতে পারেন।
  • স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সমিতি নিবন্ধন, নিয়ন্ত্রন ও অনুদান বিতরণ: স্বেচ্ছাসেবী মহিলা সংগঠনসমূহের নিবন্ধন প্রদান ও তদারকিসহ তাদের মধ্যে বাৎসরিক অনুদান প্রদান করা হয়।
  • দরিদ্র স্বল্পশিক্ষিত বেকার মহিলাদের আয়বর্ধক প্রশিক্ষণ : উপজেলা পর্যায়ে মহিলাদের জন্য আয়বর্ধক (আইজিএ) প্রশিক্ষণ প্রকল্পের মাধ্যমে ফ্যাশান ডিজাইন ও বিউটিফিকেশন প্রতি ৩মাস পর পর (২৫+২৫)=৫০ জন কে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়ে থাকে।
  • বাল্যবিবাহ নিরোধ কার্যক্রম: বাল্যবিবাহ নিরোধ কর্মসূচির আওতায় উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে কমিটি গঠন করা হয়েছে। বাল্য বিবাহের সংবাদ পাওয়া মাত্র তাৎক্ষনিক প্রশাসনের সহায়তায় বাল্যবিবাহ বন্ধ করা হয়।
  • জয়িতা কর্মসূচিঃ “ জয়িতা অন্বেষণ” প্রতিযোগিতার মাধ্যমে প্রতিকূলতাকে অতিক্রম করে যে সমস্ত নারীরা সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠা লাভ করে তাদের মধ্যে থেকে ৫টি ক্যাটাগরীতে ৫জন নারীকে “জয়িতা” নির্বাচন ও পুরুস্কৃত করার মাধ্যমে নারীদেরকে সামনে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। উদ্যোমী ও আগ্রহী  নারীদেরকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তোলার জন্য সহায়তা প্রদান করা হয়।
  • কিশোর-কিশোরী ক্লাব : মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন কিশোর-কিশোরী ক্লাব স্থাপন প্রকল্পে অত্র উপজেলায় ৮টি ইউনিয়নে ক্লাবের কার্যক্রম পরিচালীত হয়ে আসছে। সমাজের ভিবিন্ন স্তরের কিশোর-কিশোরী বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ ও জেন্ডার বেইজড ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সক্ষম করা, সেক্সুয়াল রিপ্রোডাক্টিভ হেলথ এন্ড রাইটস (SRHR) বিষয়ে সচেতনতার লক্ষ্যে প্রতি ক্লাবে ২০ জন কিশোরী ও ১০ জন কিশোর (যাদের বয়স ১০-১৯ বছর) সদস্য হিসেবে বিধি মোতাবেক কিশোর-কিশোরী ক্লাব গঠন করা হয়েছে।